রবিবার, ১৯শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ১:২৫

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে ভোলা-বরিশাল সড়কে চলছে জাফরের অবৈধ অটো বিট বানিজ্য!

প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে ভোলা-বরিশাল সড়কে চলছে জাফরের অবৈধ অটো বিট বানিজ্য!

dynamic-sidebar

স্টাফ রির্পোটার ॥ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলিশ ফাঁড়ির সামনেই চলছে অবৈধ ব্যাটারী চালিত অটো গাড়ির বিট বানিজ্য। বন্দর থানা ও ট্রাফিক পুলিশকে প্রতিমাসে মোটা অংকের মাসহারা দিয়ে অবৈধ বিট বানিজ্য চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযোগ সূত্রে জানাযায়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পিছনের রাস্তা থেকে জিরো পয়েট নামক ও (ভোলা-বরিশাল ) সড়কে প্রায় ৪০টি অবৈধ টোকেন বিহিন ব্যাটারী চালিত হলুদ ও নীল অটো গাড়ি চলাচল করে। আর সেই গাড়ি থেকে ভূইফোড় একটি সংগঠনের শাখা অফিস দিয়ে সভাপতি জাফর হাওলাদার প্রতি গাড়ি থেকে ১১/১২‘শ টাকা করে চাঁদা উঠায় ।

অভিযোগের ভিক্তিতে সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা য়ায়, অটো চালাক ( ছদ্দনাম) রাসেল জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে দিনারের পোল জিরো পয়েট পর্যন্ত আমরা গাড়ি চালাই। আমাদের গাড়িতে কোন বিসিসির টোকেন নাই, তবে জাফর ভাই প্রতিমাসে বন্দর থানা পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশের নামে ১১শ থেকে ১২শ টাকা করে চাঁদা উঠায়। আর এই ১২শ টাকা জাফর ভাইকে চাঁদা দিয়ে আয়ের বাকি টাকায় আমাদের সংসার ও ছেলে মেয়ের খরচ চালাই।

অপরদিকে সাধারন শ্রমিকদের রক্ত চুয়ে খেয়ে জাফর আজ লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়েছেন বলে সূত্র জানায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যাটারী চালিত অটো চালক জানায়, ভোলা-বরিশাল সড়কে জাফরের চাঁদাবাজি নতুন কোন খবর না। টাকা দিলে গাড়ি চালাতে দেয় । না দিলে চালাতে দেয় না। আর প্রথম যদি কেউ এই সড়কে টোকেন ছাড়া বিটে গাড়ি চালায় তা হলে গাড়ি লাইনে ঢুকাতে ৩ হাজার টাকা জাফর ভাইকে দিতে হয়। জাফর ভাই প্রশাসন ও সাংবাদিক সব ম্যানেজ করে।

এদিকে এ বিষয় ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তা টিআই রবিউল ইসলাম জানান, ওই সড়কের গাড়ি গুলো থেকে চাঁদা উঠানোর বিষয়টি আমার জানা নাই। তবে আমরা ভোলা-বরিশাল সড়কের লাইন বন্ধ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্ররা তাদের চলাফেরার সুবিধার জন্য পুনরায় গাড়ি চালু করে। আর ট্রাফিক বিভাগের কোন সদস্য বা কর্মকর্তা ওই সড়ক থেকে টাকা নেয় না।

তিনি আরো জানান,তার উর্ধতন কর্মকর্তার সাথে এ বিষয় কথা বলে আইনী ব্যবস্থা গ্রহন গ্রহন করবেন। এ বিষয় অভিযুক্ত জাফরের সাথে যোগাযোগ করলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে সাধারন অটো চালকদের দাবি প্রশাসন যেন এ বিষয় ব্যবস্থা গ্রহন করেন।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net